ঐকতান কবিতা – লেখকঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ঐকতান কবিতা টি কবির আত্ম-সমালোচনার বর্ণনা। কাব্য সাধনায় কবি নিজের অপূর্ণতা ও ব্যর্থতার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন কবিতায়। এ কবিতায় তিনটি বিষয় বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। সাহিত্য সাধনার বিষয় ও তার বিস্তার এবং নিজের অপূর্ণতা; নিজের ব্যর্থতার কারণ এবং মাটির মানুষের কবির আগমনের প্রতীক্ষা।
ঐকতান কবিতা – লেখকঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিপুলা এ পৃথিবীর কতটুকু জানি।
দেশে দেশে কত-না নগর রাজধানী-
মানুষের কত কীর্তি, কত নদী গিরি সিন্ধু মরু,
কত-না অজানা জীব, কত-না অপরিচিত তরু
রয়ে গেল অগোচরে। বিশাল বিশ্বের আয়োজন;
মন মোর জুড়ে থাকে অতি ক্ষুদ্র তারি এক কোণ।
সেই ক্ষোভে পড়ি গ্রন্থ ভ্রমণবৃত্তান্ত আছে যাহে
অক্ষয় উৎসাহে-
যেথা পাই চিত্রময়ী বর্ণনার বাণী
কুড়াই আনি।
জ্ঞানের দীনতা এই আপনার মনে
পূরণ করিয়া লই যত পানি ভিক্ষালব্ধ ধনে।
আমি পৃথিবীর কবি, যেথা তার যত উঠে ধ্বনি
আমার বাঁশির সুরে সাড়া তার জাগিবে তখনি,
এই স্বরসাধণায় পৌঁছিল না বহুতর ডাক-
রয়ে গেছে ফাঁক।
প্রকৃতির ঐকতানস্রোতে
নানা কবি ঢালে গান নানা দিক হতে;
তাদের সবার সাথে আছে মোর এইমাত্র যোগ-
সঙ্গ পাই সবাকার, লাভ করি আনন্দের ভোগ,
পাই নে সর্বত্র তার প্রবেশের দ্বার,
বাধা হয়ে আছে মোর বেড়াগুলি জীবনযাত্রার।
চাষি খেতে চালাইছে হাল,
তাঁতি বসে তাঁত বোনে, জেলে ফেলে জাল-
বহুদূর প্রসারিত এদের বিচিত্র কর্মভার
তারি পরে ভর দিয়ে চলিতেছে সমস্ত সংসার।
অতি ক্ষুদ্র অংশে তার সম্মানের চিরনির্বাসনে
সমাজের উচ্চ মঞ্জে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে।
মাঝে মাঝে গেছি আমি ও পাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে,
ভিতরে প্রবেশ করি সে শক্তি ছিল না একেবারে।
জীবনে জীবন যোগ করা
না হলে কৃত্রিম পণ্যে ব্যর্থ হয় গানের পসরা।
তাই আমি মেনে নিই সে নিন্দার কথা
আমার সুরের অপূর্ণতা।
আমার কবিতা, জানি আমি,
গেলেও বিচিত্র পথে হয় নাই সে সর্বত্রগামী।
কৃষাণের জীবনের শরিক যে জন,
কর্মে ও কথায় সত্য আত্মীয়তা করেছে অর্জন,
যে আছে মাটির কাছাকাছি,
সে কবির-বাণী-লাগি কান পেতে আছি।
এসো কবি অখ্যাতজনের
নির্বাক মনের।
মর্মের বেদনা যত করিয়া উদ্ধার-
প্রাণীহন এ দেশেতে গানহীন যেথা চারি ধান,
অবজ্ঞার তাপে শুষ্ক নিরানন্দ সেই মরু ভূমি
রসে পূর্ণ করি দাও তুমি।
অন্তরে যে উৎস তার আছে আপনারি
সাহিত্যের ঐকতানসংগীতসভায়
একতারা যাহাদের তারাও সম্মান যেন পায়-
মূক যারা দুঃখে সুখে,
নতশির স্তব্ধ যারা বিশ্বের সম্মুখে,
ওগো গুণী,
কাছে থেকে দূরে যারা তাহাদের বাণী যেন শুনি।
ঐকতান কবিতা পাঠ-পরিচিতিঃ
ঐকতান কবিতা পাঠ-পরিচিতিঃ “ঐকতান” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জন্মদিনে’ কাব্যগ্রন্তের ১০ সংখ্যক কবিতা। কবির মৃত্যুর মাত্র চার মাস আগে ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের পহেলা বৈশাখ ‘জন্মেদিনে’ কাব্যগ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৩৪৭ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যা ‘প্রবাসী’তে কবিতাটি “ঐকতান” নামে প্রথম প্রকাশিত হয়। “ঐকতান” অশীতিপর স্থিতপ্রজ্ঞ কবির আত্ম-সমালোচনা; কবি হিসেবে নিজের অপূর্ণতার স্বতঃস্ফূর্ত স্বীকারোক্তি।
দীর্ঘ জীবন-পরিক্রমণের শেষপ্রান্তে পৌছে স্থিতপ্রজ্ঞ রবীন্দ্রনাথ পেছন ফিরে তাকিয়ে সমগ্র জীবনের সাহিত্যসাধনার সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসাব খুঁজেছেন “ঐকতান” কবিতায় । তিনি অকপটে নিজের সীমাবদ্ধতা ও অপূর্ণতার কথা ব্যক্ত করেছেন এখানে। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে কবি অনুভব করেছেন নিজের অকিঞ্চিৎকরতা ও ব্যর্থতার স্বরূপ ।
কবিতাটি সমিল প্রবহমান অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত। কবিতাটিতে ৮+৬ এবং ৮+১০ মাত্রার পর্বই অধিক। তবে এতে কখনো-কখনো ৯ মাত্রার অসমপর্ব এবং ৩ ও ৪ মাত্রার অপূর্ণ পর্ব ব্যবহৃত হয়েছে।
ঐকতান কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যাঃ
ঐকতান কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যাঃ ঐকতান কবিতা টি কবির আত্ম-সমালোচনার বর্ণনা। কাব্য সাধনায় কবি নিজের অপূর্ণতা ও ব্যর্থতার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন কবিতায়। এ কবিতায় তিনটি বিষয় বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। সাহিত্য সাধনার বিষয় ও তার বিস্তার এবং নিজের অপূর্ণতা; নিজের ব্যর্থতার কারণ এবং মাটির মানুষের কবির আগমনের প্রতীক্ষা।
দীর্ঘ জীবন-পরিক্রমণের শেষপ্রান্তে পৌঁছে স্থিতপ্রজ্ঞ রবীন্দ্রনাথ পেছন ফিরে তাকিয়ে সমগ্র জীবনের সাহিত্যসাধনার সাফল্য ও ব্যথতার হিসাব খুঁজেছেন “ঐকতান” কবিতায়। তিনি অকপটে নিজের সীমাবদ্ধতা ও অপূর্ণতার কথা ব্যক্ত করেছেন এখানে। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে কবি অনুভব করেছেন নিজের অকিঞ্চিৎকরতা ও ব্যর্থতার স্বরূপ।
কবি বুঝতে পেরেছেন, এই পৃথিবীর অনেক কিছুই তাঁর অজানা ও অদেখা রয়ে গেছে। বিশ্বের বিশাল আয়োজনে তাঁর মন জুড়ে ছিল কেবল ছোট একটি কোণ। জ্ঞানের দীনতার কারণেই নানা দেশের বিত্রি অভিজ্ঞতা, বিভিন্ন গ্রন্থের চিত্রময় বর্ণনার বাণী কবি ভিক্ষালব্ধ ধনের মতো সযত্নে আহরণ করে নিজের কাব্যভাণ্ডার পূর্ণ করেছেন। তবু বিপুল এ পৃথিবীর সর্বত্র তিনি প্রবেশের দ্বার খুঁজে পাননি। চাষি ক্ষেতে হাল চষে, তাঁতি তাঁত বোনে, জেলে জাল ফেলে-এসব শ্রমজীবী মানুষের ওপর ভর করেই জীবনসংসার এগিয়ে চলে। কিন্তু কবি এসব হতদরিদ্র অপাঙ্ক্তেয় মানুষের কাছ থেকে অনেক দূরে সমাজের উচ্চমঞ্চে আসন গ্রহণ করেছিলেন। সেখানকার সংকীর্ণ জানালা দিয়ে যে জীবন ও জগৎকে তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন, তা ছিল খণ্ডিত তথা অপূর্ণ।
ক্ষুদ্র জীবনের সঙ্গে বৃহত্তম মানব-জীবনধারা ঐকতান সৃষ্টি না করতে পারলে শিল্পীর গানের পসরা তথা সৃষ্টি সম্ভার যে কৃত্রিমতায় পর্যবসিত হয়ে ব্যর্থ হয়ে যায়, কবিতায় এই আত্মোপলব্ধির প্রকাশ ঘটেছে কবির। বলেছেন তিনি, তাঁর কবিতা বিচিত্র পথে অগ্রসর হলেও জীবনের সকল স্তরে পৌঁছাতে পারেনি। ফলে, জীবন-সায়াহ্নে কবি অনাগত ভবিষ্যতের সেই মৃত্তিকা-সংলগ্ন মহৎ কবিরই আবির্ভার প্রত্যাশা করেছেন, যিনি শ্রমজীবী মানুষের অংশীদার হয়ে সত্য কর্মের মধ্যে সৃষ্টি করবেন আত্মীয়তার বন্ধন। “ঐকতান” কবিতায় যুগপৎ কবির নিজের এবং তাঁর সমকালীন বাংলা কবিতার বিষয়গত সীমাবদ্ধতার দিক উন্মোচিত হয়েছে।
ঐকতান কবিতা pdf | ঐকতান কবিতা কাজী নজরুল ইসলাম pdf | Oikkotan kobita pdf download | ঐকতান কবিতা download
ঐকতান কবিতা pdf download করুন। | ঐকতান কবিতা কাজী নজরুল ইসলাম pdf download করুন | Oikkotan kobita pdf download করুন। ঐকতান কবিতা [ Download PDF ]
ঐকতান কবিতার শব্দার্থ:-
ঐকতান কবিতার শব্দার্থঃ
- বিপুলা-বিশাল প্রশস্ত। এখানে নারীবাচক শব্দ হিসেবে বিপুলা বলে পৃথিবীকে বোঝানো হয়েছে।
- ‘বিশাল বিশ্বের আয়োজন; মন মোর জুড়ে থাকে অতি ক্ষুদ্র তারি এক কোণ।’-জীব ও জড়-বৈচিত্র্যের বিশাল সম্ভার নিয়ে এই বিশাল বিশ্বজগৎ। কিন্তু কবির মন জুড়ে রয়েছে তারই ছোট একটি কোণ।
- ‘যেথা পাই চিত্রময়ী বর্ণনার বাণী কুড়াইয়া আনি।’-কবি তাঁর কবিতাকে সমৃদ্ধ করার জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সাহিত্যের সম্পদ কুড়িয়ে আনেন।
- জ্ঞানের দীনতা এই আপনার মনে পূরণ করিয়া লই যত পারি ভিক্ষালব্ধ ধনে।’-নানা সূত্র থেকে জ্ঞান আহরণ করে কবি নিজের জ্ঞানভান্ডারকে সমৃদ্ধ করেন।
- স্বরসাধনা-এখানে সূর বা সংগীত সাধণা বোঝানো হয়েছে।
ঐকতান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তরঃ
ঐকতান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তরঃ সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : এবার ফিরাও মোরে’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথ তার কবিসত্ত্বাকে আহবান করেছিলেন দারিদ্র্যপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের উদ্বোধন ঘটাবার জন্য। তিনি এতে বলেছেন- যারা দরিদ্র তারা বংশ পরম্পরায় দারিদ্র্যের যাতাকলে পিষ্ট হচ্ছে। তাদের মুখের অন্ন কেউ কেড়ে নিলেও তারা থাকে মূক ও ভীতসন্ত্রস্ত। প্রতিবাদ করাতো দূরের কথা, সবিনয়ে নালিশের ভাষাও যেন এদের নেই। স্বয়ং বিধাতাও যেন এদের প্রতি বিমুখ । কবি বলেছেন যে এদের মুখে দিতে হবে ভাষা।
ক. ‘ঐকতান’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
খ. কবির মতে, গানের পসরা ব্যর্থ হয় কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত কবির আহ্বান ‘ঐকতান’ কবিতায় কতটা প্রতিফলিত হয়েছে?
ঘ. ‘ঐকতান’ কবিতায় যে অপূর্ণতার কথা ব্যক্ত হয়েছে উদ্দীপকে
তা নেই- বিশ্লেষণ করো ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : আব্দুল গাফ্ফার গ্রামের আদর্শ কৃষক। দু-চার গায়ের মানুষ তাকে এক নামে চেনে। তিনি সমন্বিত পদ্ধতিতে চাষ করে অল্প স্থানে অধিক উৎপাদনের নজির স্থাপন করে কৃষিক্ষেত্রে বৈপ্লবিক সাফল্য অর্জন করেন। সরকারি বেসরকারি পুরস্কারও পান। সরকারি ব্যবস্থাপনায় বিদেশ ভ্রমণে গিয়ে দেখেন সেখানে শীতকালীন ফসল ফলানো হচ্ছে গ্রীষ্মকালে। তিনি উপলব্ধি করেন যে কৃষির অনেক কিছু জানলেও তিনি সবকিছু জানেন না।
ক. “ঐকতান” কবিতাটি প্রথমে কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
খ. ‘বাধা হয়ে আছে মোর বেড়াগুলি জীবনযাত্রার’_ এ কথার তাৎপর্য কী?
গ. উদ্দীপকের সাথে “ঐকতান” কবিতার কি কি সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য আছে, বুঝিয়ে লেখ।
ঘ. উদ্দীপকের আব্দুল গাফুফার ও “ঐকতান” কাবিতার কবির উপলব্ধি একই- ব্যাখ্যা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : চউখামের এক জেলেপাড়ায় হরিশংকর জলদাস জন্মগ্রহণ করেন। দারিদ্র্যপীড়িত জেলে জীবনের সদস্য হলেও আপন প্রতিভাবলে বর্তমানে তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত কথাসাহিত্যিক ও গবেষক । বাংলা সাহিত্যে অনাদূত জেলে জীবন নিয়ে গল্প-উপন্যাস ও গবেষণা কর্মের জন্যে একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন। জেলেপাড়ার সুবিধা বঞ্চিত, অনাহাররিষ্ট মানুষের দুঃখ-কন্টে জর্জরিত বিপন্নতার এক বৈচিত্র্যময় ভাষাচিত্র তিনি অংকন করেছেন তার কথাসাহিত্যে। তার লেখনী কৃত্রিমতার আবরণে ঢাকা নয়, গভীর মমতায় চিত্রায়িত নিম্নবর্ণের সমাজ জীবনের চালচিত্র বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদে পরিণত হয়েছে।
ক. ‘ঐকতান’ কবিতাটি প্রথমে কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে?
খ. “সমাজের উচ্চ মঞ্চে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে” _ বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকের হরিশংকর জলদাসের জীবন ও কর্ম ‘ঐকতান’ কবিতায় বর্ণিত “সমাজের উচ্চ মঞ্চে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে” কবির জীবন ও কর্মের বিপরীত” – মন্তব্যটি বিচার করো।
ঘ. “কাছে থেকে দূরে যারা তাহাদের বাণী যেন শুনি” কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এরকম প্রত্যাশিত সাহিত্যকর্মই যেন উদ্দীপকের হরিশংকর জলদাসের রচনার বিষয়বস্তু। অভিমতটি যাচাই করো ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : সাহিত্য মানব জীবনের দর্পণ স্বরূপ। সাহিত্যের শৈল্পিক দর্পণে মানব জীবনের দ্বিবিধ দিকের স্বরূপ ফুটে ওঠে। সাহিত্যিককে একই সঙ্গে মানুষের জীবনের বহির্জগৎ ও অন্তরজগতকে উপস্থাপন করতে হয়। যখন সাহিত্যে ব্যক্তির বহির্জগতের আচরণকে অন্তরজগতের ভাবনারাজি দিয়ে প্রেরার্থক করা হয়; কখনই তা হয়ে ওঠে জীবন ঘনিষ্ঠ । কখনও লেখকের আর্থ-সামাজিক অবস্থান সমাজের সাধারণ মানুষের সাথে ঘনিষ্ঠ হবার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে; তখন বৈচিত্রপূর্ণ সাহিত্য সৃষ্টি হলেও জীবন ঘনিষ্ঠ সাহিত্য সৃষ্টি হয় না।
ক. “ভিক্ষালবদ্ধ ধন” কী?
খ. “সংকীর্ণ বাতায়ন” বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকে বিধৃত বিষয়বস্তুর সাথে ‘ঐকতান’ কবিতায় কবির জীবন ঘনিষ্ঠ সাহিত্য রচনার প্রধান প্রতিবন্ধকতা আলোচনা করো।
ঘ. “জীবন ঘনিষ্ঠ সাহিত্যই কালাতীনত হয়” উক্তিটি উদ্দীপকে ও ‘ঐকতান’ কবিতার বিষয়বস্তুর আলোকে মূল্যায়ন করো।
আরও সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরঃ ১। সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর, ২। সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
ঐকতান কবিতার বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ
ঐকতান কবিতার বহুনির্বাচনি প্রশ্নঃ বহুনির্বাচনি প্রশ্ন।
ঐকতান কবিতা আবৃত্তিঃ
ঐকতান কবিতা আবৃত্তি:-
Very useful and informative post..Thanks For sharing